রবীন্দ্র জয়ন্তীর প্রতি সবার জন্যে একটি সম্মান হলে সুন্দর একটি কবিতা। নিচে কিছু কবিতা দেখতে পারেন যা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপলক্ষে লেখা হয়েছে।
আমার সেই সুন্দর বাংলা ভাষার প্রতি যেন আমি অনেক মন দিয়ে উৎসাহিত হই, তবু বলতে হবে না যে বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠত্ব ব্যক্তিগত আলোকে কখনো সাবলীল হই।
আজ রবীন্দ্র জন্মবার্ষিকীর উপলক্ষে কিছু কবিতা আমি গভীর ভাবে লিখেছি, সেগুলো নিয়ে আপনার মন ও স্বপ্ন প্রকাশ করা উচিত মনে হই।
অনেক মানুষের জীবনে রবীন্দ্রনাথ এক মহান ব্যক্তি, তাঁর কবিতা সম্পর্কে জানা মনের জন্য অনেক উপকারী।
সে যখন পাগল হয়ে নচিকে গায়ে নাচতে থাকতেন, সে সমস্ত প্রাণীর জন্য করতেন সে সকল দুঃখ সহজ করে নাও।
এছাড়াও পড়ুন: রবীন্দ্র জয়ন্তী সম্পর্কে বক্তৃতা
সে যখন কবিতা লিখতেন তখন তার মন সীমাহীন সৃষ্টিতে লেপ্টে যেতেন, সে মানুষের মনের কোমলতা এবং উদারতা উজ্জ্বল করতেন।
তার জন্য এখানে কিছু কবিতা নিম্নে দেওয়া হলো
প্রার্থনার মাঝে বলে থাকি, দুর্গতি চিরকাল বিপর্যস্ত, তার আলোর সন্ধানে বাঁচাতে চাই জীবন পরস্ত।
তার কবিতার সুর মাঝে তার প্রেমের উত্সর্গ স্পর্শ করে, প্রাণ ফুলে উঠে যায় তার মুখের স্মৃতি চিরস্থায়ী করে।
সে জীবনে নেই মৃত্যুর ভীষণ সন্তাপ, তার কবিতা শব্দে বদ্ধপরিকর এক মহান স্রষ্টিতে ছাপ দিতে পারে হার্মনি এবং আনন্দের সুর।
এছাড়াও পড়ুন: রবীন্দ্র জয়ন্তী সম্পর্কে প্রতিবেদন
তার কবিতা একটি নদী হয় মনে মানুষের উদ্ধারের পথে, সবার জীবন উজ্জ্বল হয় তার স্পর্শের লক্ষ্যে।
তার কবিতা এক উজ্জ্বল সূর্য যা বিশ্বে বিস্তার করে, আমরা সেই সূর্য বেঁচে থাকি তার আলোয় ভরা আমাদের জীবনের স্থানে।
আমরা সেই মহান কবির স্মরণে কবিতা লিখব সবাই, প্রতিটি মানুষের জীবন উজ্জ্বল হবে তার শব্দের স্পর্শে একটি পান্থার প্রকাশ করে তৈরি হবে যেনি